বরাবর, তাং-১৬.১০.২০১৪ ইং
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়
ঢাকা।
বিষয়ঃ একজন মুক্তিযোদ্ধাকে নানা ভাবে নাজেহাল করা প্রসঙ্গ।
জনাব,
সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে,আমি নি¤œ স্বাক্ষর কারী মোঃ কফিল উদ্দিন,পিতাঃ মৃত্য হানিফ বেপারী,মাতাঃ জাহানার বেগম, গ্রামঃ মালসাদহ,থানাঃ গাংনী,জেলাঃ মেহেরপুর, বর্তমানে আমি এই ঠিকানায় বসবাস করছি। আমার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সনদ নং-ম-১০২১০৮,গেজেট নং-৮২৪,মুক্তিবার্তা নং ০৪১০০২০৩৭৭,
অথচ গাংনী উপজেলা কমান্ডার মোঃ মুনতাজ আলী আমাকে নানা ভাবে নাজেহান করার জন্য ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নামে মন্ত্রণালয় আবেদন করে।
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমার পৈতিক বাড়ি কুষ্টিয়া জেলার সদর উপজেলার হাটশহরিপুর ইউনিয়নের পুরাতন কুষ্টিয়ায় ছিল সেখান থেকে আমি ১৯৭১ সালে মহান মুক্তি যুদ্ধে সক্রিয় ভাবে অংশ গ্রহনের জন্য ভারতের স্বীকারপুর ক্যাম্পে টেনিং এ অংশ গ্রহন করে ৮ নং সেক্টরে মহান মুক্তি যুদ্ধে অংশ নিয় ।
এবং ঐ সময় স্বীকারপুর ক্যাম্প থেকে আমিসহ মামুন মিয়া ও রাজা মিয়ার নেতৃত্বে ৩০ সদস্যর একটি দল বাংলাদেশের পতাকা হাতে কুষ্টিয়া মুখে যাত্রা করি। পথিমধ্যে আমাদের দুজন সাথী গুলিবিদ্ধ হয়।
১৯৮২ সালে পদ্মা নদীর ভাঙ্গনে আমার পৈতিক বাড়ি ঘর নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়,তখন থেকে আমি মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার মালশাদহ গ্রামে এসে বসবাস করি। এই কারনে কুষ্টিয়া থেকে উপজেলাও ইউনিয়ন কমান্ডারদের কাছ থেকে আমার মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যায়ন পত্র এনে মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলা কমান্ডার এর কাছে হস্তান্তর করি। এর পরেও তারা আমাকে নানা ভাবে হেও করে। বর্তমান সরকার আমাকে যে সম্মানী ভাতা দেয় তাহাতে আমি খুব খুশি এবং গর্বিত।
অতএব মহোদয়ের নিকট আমার আকুল আবেদন উপরে উল্লেখিত বিষয় গুলি ক্ষতিয়ে দেখে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সঠিক মুল্যায়ন করলে চির ঋনী থাকবো।
মোঃ কফিল উদ্দীন
পিতাঃ হানিফ বেপারী
গ্রামঃ মালশাদহ
পোঃ গাংনী
উপজেলাঃ গাংনী
জেলাঃ মেহেরপুর
সংযুক্তীঃ-
১.জাতীয় পরিচয় পত্র
২.মুক্তি যোদ্ধার সনদ
৩.কুষ্টিয়া থেকে প্রত্যায়ন পত্র
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়
ঢাকা।
বিষয়ঃ একজন মুক্তিযোদ্ধাকে নানা ভাবে নাজেহাল করা প্রসঙ্গ।
জনাব,
সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে,আমি নি¤œ স্বাক্ষর কারী মোঃ কফিল উদ্দিন,পিতাঃ মৃত্য হানিফ বেপারী,মাতাঃ জাহানার বেগম, গ্রামঃ মালসাদহ,থানাঃ গাংনী,জেলাঃ মেহেরপুর, বর্তমানে আমি এই ঠিকানায় বসবাস করছি। আমার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সনদ নং-ম-১০২১০৮,গেজেট নং-৮২৪,মুক্তিবার্তা নং ০৪১০০২০৩৭৭,
অথচ গাংনী উপজেলা কমান্ডার মোঃ মুনতাজ আলী আমাকে নানা ভাবে নাজেহান করার জন্য ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নামে মন্ত্রণালয় আবেদন করে।
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমার পৈতিক বাড়ি কুষ্টিয়া জেলার সদর উপজেলার হাটশহরিপুর ইউনিয়নের পুরাতন কুষ্টিয়ায় ছিল সেখান থেকে আমি ১৯৭১ সালে মহান মুক্তি যুদ্ধে সক্রিয় ভাবে অংশ গ্রহনের জন্য ভারতের স্বীকারপুর ক্যাম্পে টেনিং এ অংশ গ্রহন করে ৮ নং সেক্টরে মহান মুক্তি যুদ্ধে অংশ নিয় ।
এবং ঐ সময় স্বীকারপুর ক্যাম্প থেকে আমিসহ মামুন মিয়া ও রাজা মিয়ার নেতৃত্বে ৩০ সদস্যর একটি দল বাংলাদেশের পতাকা হাতে কুষ্টিয়া মুখে যাত্রা করি। পথিমধ্যে আমাদের দুজন সাথী গুলিবিদ্ধ হয়।
১৯৮২ সালে পদ্মা নদীর ভাঙ্গনে আমার পৈতিক বাড়ি ঘর নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়,তখন থেকে আমি মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার মালশাদহ গ্রামে এসে বসবাস করি। এই কারনে কুষ্টিয়া থেকে উপজেলাও ইউনিয়ন কমান্ডারদের কাছ থেকে আমার মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যায়ন পত্র এনে মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলা কমান্ডার এর কাছে হস্তান্তর করি। এর পরেও তারা আমাকে নানা ভাবে হেও করে। বর্তমান সরকার আমাকে যে সম্মানী ভাতা দেয় তাহাতে আমি খুব খুশি এবং গর্বিত।
অতএব মহোদয়ের নিকট আমার আকুল আবেদন উপরে উল্লেখিত বিষয় গুলি ক্ষতিয়ে দেখে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সঠিক মুল্যায়ন করলে চির ঋনী থাকবো।
মোঃ কফিল উদ্দীন
পিতাঃ হানিফ বেপারী
গ্রামঃ মালশাদহ
পোঃ গাংনী
উপজেলাঃ গাংনী
জেলাঃ মেহেরপুর
সংযুক্তীঃ-
১.জাতীয় পরিচয় পত্র
২.মুক্তি যোদ্ধার সনদ
৩.কুষ্টিয়া থেকে প্রত্যায়ন পত্র